সুখে থেকো স্বপ্ন ছিলো দুটি চোখে ভালোবাসি তোমায়, বললে তুমি থাকবে পাশে হাতটি ধরে আমায়। বকুল তলে বসে মোরা পাগল মনটা যেথায়, আলোর প্রদীপ হাতে নিয়ে বসে থাকতে সেথায়। হঠাৎ তুমি অচিন দেশে আমি বড় একা, পথের দিকে চেয়ে থাকি পেতে পারি দেখা। কত নিশি জেগে বিস্তারিত পড়ুন
একবার তোমার সাথে দেখা হলে, আমি বৃস্টিতে ভিজবো তোমার শাড়ির আচল ধরে। বিস্তারিত পড়ুন
মাথার উপরে এক শয়তানের কু-বিশাল ছায়া।।কুচক্রী চক্রের দশা হয়ে মেলে আছে তার মহাজনী খাতা।।আমি এই দৃশ্য থেকে মুক্তি চাই, এই সব কুমন্ত্রের মায়া।।ছিন্ন করে হতে চাই অদৃষ্টের আপন বিধাতা।।অথচ ছায়ার সাথে যুদ্ধ করা যায় না কখনো।।ছায়াধারীকেই তাই প্রত্যহ সন্ধান করি আমি।।নিজেকে কঠিন স্বরে বলি, অস্তিত্বের বীজ বোনো।।নিজের গভীরে আর নিজে বিস্তারিত পড়ুন
উবে গেছে প্রত্নমূল্য, আগ্রাফোর্টে প্রাণ পেলো বিরান নাচঘরআনারকলিকে কারা সাজিয়েছে বহুযত্নে এতদিন পর!পর্যটক এই আমি সমাবিষ্ট শাহজাদা সেলিমের বেশে,পাশে নেই আলম্পনা, অন্যরাও ব্যস্ত ঝুঝি কর্মব্যপদেশে।অথবা আমিই নিজে ইচ্ছে করে তাড়িয়েছি অন্যসব চোখ,আজ তাকে একা চাই, তবে কিনা থাক কিছু বাদনের লোক:সারেঙ্গী-সেতারে-ঢোলে খোলে ভালো নূপুরের সুমিষ্ট ঝঙ্কার,নিজনিজ যন্ত্র নিয়ে মগ্ন ওরা, বিস্তারিত পড়ুন
এসেছিল বহু আগে যারা মোর দ্বারে,যারা চলে গেছে একেবারে,ফাগুন-মধ্যাহ্নবেলা শিরীষছায়ায় চুপে চুপেতারা ছায়ারূপেআসে যায় হিল্লোলিত শ্যাম দুর্বাদলে।ঘন কালো দিঘিজলেপিছনে-ফিরিয়া-চাওয়া আঁখি জ্বলো জ্বলোকরে ছলোছলো।মরণের অমরতালোকেধূসর আঁচল মেলি ফিরে তারা গেরুয়া বিস্তারিত পড়ুন
মধুমতী নদী দিয়া,বেদের বহর ভাসিয়া চলেছে কূলে ঢেউ আছাড়িয়া।জলের উপরে ভাসাইয়া তারা ঘরবাড়ি সংসার,নিজেরাও আজ ভাসিয়া চলেছে সঙ্গ লইয়া তার।মাটির ছেলেরা অভিমান করে ছাড়িয়া মায়ের কোল,নাম-হীন কত নদী-তরঙ্গে ফিরিছে খাইয়া দোল।দুপাশে বাড়ায়ে বাঁকা তট-বাহু সাথে সাথে মাটি ধায়,চঞ্চল ছেলে আজিও তাহারে ধরা নাহি দিল হায়।কত বন পথ সুশীতল ছায়া ফুল-ফল-ভরা বিস্তারিত পড়ুন